নাফিসা, ঢাকা: শুনেই চমকে উঠবেন হয় তো! দিল্লি থেকে সুদূর লন্ডন যাওয়া যাবে বাসে। তবে অবিশ্বাস্য হলেও সত্যি! গুরগাঁওযের অ্যাডভেঞ্চার ওভারল্যান্ড নামের একটি ট্যুর অ্যান্ড ট্র্যাভেল সংস্থা দিল্লি থেকে লন্ডন পর্যন্ত এ বাসসার্ভিস চালু করল। তবে প্রশ্ন হলো– এতটা রাস্তা বাসে যাওয়া কী সম্ভব? ছাড়াও যাত্রীদের মনে জাগতে পারে আরও প্রশ্ন– কতদিনলাগবে যেতে? খরচ কত পড়বে? কোন রুট ধরেই বা যাওয়া হবে? সব প্রশ্নেরই উত্তর আছে। ১৫ অগাস্ট এ বাসসার্ভিসের ঘোষণা করেছে সংস্থাটি। এই সংস্থার দুই কর্ণধার তুষার ও সঞ্জয় মাদান এর আগে গত তিন বছরদিল্লি থেকে লন্ডন সড়কপথে গিয়েছিলেন। তারাই এই রোমাঞ্চভরা পদক্ষেপ নিয়েছেন। ১৮টি দেশের উপর চষেই এ বাস দিল্লি থেকে লন্ডন পৌঁছাবে। ভারত, মায়ানমার, থাইল্যান্ড, লাওস, চিন, কিরগিজস্তান, উজবেকিস্তান, কাজাকিস্তান, রাশিয়া, লাটবিয়া, লিথুনিয়া, পোল্যান্ড, চেক প্রজাতন্ত্র, জার্মানি, নেদারল্যান্ডস, বেলজিয়াম, ফ্রান্স ও যুক্তরাজ্য। অর্থাৎ যারা ঘুরতে ভালবাসেন তাদের কাছে এর থেকে ভালোসুযোগ আর আসবে না। ৭০ দিনের এই সফরে থাকবে সবরকম ব্যবস্থা। সংস্থাটি যাত্রীদের বিভিন্ন দেশে চার অথবা পাঁচ তারকা হোটেলে থাকার ব্যবস্থা করে দেবে। এছাড়া এই সফরেযাওয়ার জন্য মোট ১০টি দেশের ভিসা থাকা জরুরি। যাত্রীদের ভিসার ব্যবস্থাও করে দেবে সংস্থাটি। ২০ সিটের এ বাসে থাকবে বিশেষ ব্যবস্থা। ২০ জন যাত্রী ছাড়াও বাস পরিচালনার দায়িত্বে থাকবেন আরওচারজন। ড্রাইভার, অ্যাসিস্ট্যান্ট ড্রাইভার, অ্যাটান্ডান্ট ও গাইড। একেক দেশে একেকজন গাইড থাকবেন।এছাড়া প্রতিটি সিট হবে বিজনেস ক্লাসের। এই বাস পরিষেবার নাম দেয়া হয়েছে বাস টু লন্ডন। এ পরিষেবায় চারটি ক্যাটাগরি থাকছে। কেউ যদি লন্ডনপর্যন্ত না যেতে চান তা হলেও সমস্যা নেই। তিনি কয়েকটি দেশ ঘুরে নিজস্ব উদ্যোগে ফিরে আসতে পারেন।সেক্ষেত্রে একরকম প্যাকেজ ধার্য করা হবে। তবে লন্ডন পর্যন্ত সফর করতে হলে একেকজনের খরচ হবে ১৫ লাখটাকা। রয়েছে ইএমআই অপশনও। যাত্রীরা চাইলে কিস্তিতে টাকা পরিশোধ করার সুযোগ পাবেন। তবে ভারতের জন্য এ অভিজ্ঞতা নতুন কিছু নয়। ব্রিটিশ আমলে কলকাতা থেকে লন্ডন পর্যন্ত বাস চলাচলকরতো।
বিডিনার্সিং২৪ রিপোর্ট: দেশে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার মতো পরিস্থিতি এখনো তৈরি হয়নি বলে জানিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি। তিনি বলেন, অনুকূল পরিবেশ না আসা পর্যন্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খোলা ও এইচএসসি-সমমানের পরীক্ষা আয়োজন করা হবে না। বিস্তারিত
ডেস্ক রিপোর্ট: মহামারি নভেল করোনাভাইরাসে (কোভিড-১৯) আক্রান্ত ব্যক্তিদের চিকিৎসা প্রদান করতে গিয়ে চিকিৎসক, সেবক/সেবিকা, স্বাস্থ্যকর্মী, হাসপাতাল ও চিকিৎসা কেন্দ্র সংশ্লিষ্ট অন্যান্য কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মধ্যে যারা নিজেরা করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে জীবন উৎসর্গ করেছেন