👤স্টাফ রিপোর্টার-বিভাবরী,ঢাকাঃতারিখ🕤২৬.০৭.২০২০ঃ
চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবে মুক্তিযোদ্ধাদের উপর বাঁশখালীর এমপি মোস্তাফিজুর রহমান বাহিনীর হামলা
এবার সন্ত্রাসী দিয়ে মুক্তিযোদ্ধাদের পেটালেন সাংসদ সদস্য মোস্তাফিজ।
হামলায় আহতরা হলেন:
১. মহানগর মুক্তিযোদ্ধা কামান্ডার মোজ্জাফফর অাহমদ
২. বাঁশখালী কমান্ডার অাবুল হাশেম
৩. সাতকানিয়া কমান্ডার অাবু তাহের
৪. মুক্তিযোদ্ধা অাজিমুল ইসলাম ভেদু
৫. জেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার অর্থ অাবদুর রাজ্জাক
৬. প্রেস ক্লাবের সা. সম্পাদক চৌধুরী ফরিদ
৭. মৌলভী সৈয়দের ভাতিজা জয়নাল অাবেদীন, জহির উদ্দীর মোা. বাবর, ইমরানুল ইসলাম তুহিন।
সাবেক ছাত্রলীগ নেতা আবু সাদাত মো. সাইয়েম গুরুতর অাহত, মোব্বাশের হোসেন সোহান, কামরুল হুদা পাভেল সহ ১০ থেকে ১২ জন ফটো সাংবাদিক আহত।
চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবের সামনে মুক্তিযোদ্ধাদের শান্তিপূর্ণ অবস্থান ও মানববন্ধন কর্মসূচিতে হামলার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন চট্টগ্রামের সাংবাদিক নেতারা।
সোমবার (২৪ আগস্ট) চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাব, চট্টগ্রাম সাংবাদিক ইউনিয়ন, চট্টগ্রাম রিপোটার্স ফোরাম, টিভি জার্নালিস্ট এসোসিয়েশন, ফটো জার্নালিস্ট এসোসিয়েশনের নেতৃবৃন্দ এ ঘটনায় পৃথক পৃথক বিবৃতি দেন।
বিবৃতিতে প্রেস ক্লাব সভাপতি আলী আব্বাস এবং সাধারণ সম্পাদক ফরিদ উদ্দিন চৌধুরী, চট্টগ্রাম সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি মোহাম্মদ আলী এবং সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ শামসুল ইসলাম, চট্টগ্রাম রিপোটার্স ফোরামের সভাপতি কাজী আবুল মনসুর এবং সাধারণ সম্পাদক আলীউর রহমান, ফটো জার্নালিস্ট এসোসিয়েশনের সভাপতি দিদারুল আলম এবং সাধারণ সম্পাদক হাবিবুর রব মাসুম, টিভি জার্নালিস্ট এসোসিয়েশনের সভাপতি নাসির উদ্দিন তোতা বলেন, সোমবার সকালে চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাব চত্বরে বাঁশখালী এবং চট্টগ্রামের মুক্তিযোদ্ধা ও সন্তান কমান্ড -এর পূর্বনির্ধারিত শান্তিপূর্ণ কর্মসূচিতে আচমকা মিছিল নিয়ে বাঁশখালীর সংসদ সদস্য মোস্তাফিজুর রহমানের পক্ষে শ্লোগান দিয়ে বর্বরোচিত হামলার ঘটনা প্রেস ক্লাবের ইতিহাসে নজিরবিহীন।
এ হামলায় মুক্তিযোদ্ধা, মুক্তিযোদ্ধা সন্তান, সাংবাদিক ও প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদকসহ অনেকে আহত হন। নেতৃবৃন্দ এ ধরনের ন্যাক্কারজনক ঘটনায় দায়ীদের চিহ্নিত করে আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি প্রদানের জন্য প্রশাসনের প্রতি দাবি জানান।