নার্সিং ভর্তি ইচ্ছুক ভাই-বোনদের জন্য।
আজকে মেরিট লিস্ট কিভাবে তৈরি করা হয় তা নিয়ে লিখব!
নার্সিং ভর্তিতে ১০০ মার্কের নৈর্ব্যক্তিক পরীক্ষা দিতে হয় এবং ৫০ মার্ক GPA তে বরাদ্দ থাকে।
মেরিট লিস্ট তৈরি হয় মেরিট স্কোরের উপর ভিত্তি করে।আবার মেরিট স্কোর তৈরি করা হয় টেস্ট স্কোর এবং GPA থেকে প্রাপ্ত নাম্বারের উপর ভিত্তি করে।
টেস্ট স্কোর কি?
নার্সিং এ ১০০ নম্বরের নৈর্ব্যক্তিক পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়।বিগত বছরের তথ্যানুযায়ী নার্সিং ভর্তি পরীক্ষা ২০২০-২১ এ কোনো নেগেটিভ মার্কিং থাকবে না, অর্থাৎ ভুল উত্তর দাগালে তার জন্য কোনো মার্ক কাটা হবে না।এই ১০০ নম্বরের পরীক্ষার মধ্যে প্রাপ্ত নাম্বারকেই টেস্ট স্কোর বলে।
টেস্ট স্কোর ৪০ এর কম হলে ফেইল হিসেবে গণ্য করা হবে।তখন মেরিট লিস্টে পজিশন পাবে না।
🔸GPA থেকে কিভাবে নাম্বার গণনা করা হয়?
মোট ৫০ নাম্বার বরাদ্দ আছে,SSC এবং HSC র প্রাপ্ত GPA তে।
SSC তে ২০ মার্ক এবং HSC তে ৩০ মার্ক বরাদ্দ আছে।
SSC এর পয়েন্ট কে ৪ দ্বারা গুন করে ২০ মার্ক এবং HSC এর পয়েন্টকে 6 দ্বারা গুন করে ৩০ মার্ক,মোট ৫০ মার্ক বরাদ্দ থাকে।
সহজ কথায়,SSC পরীক্ষায় প্রাপ্ত GPA কে ৪ দ্বারা গুন করে এবং HSC পরীক্ষায় প্রাপ্ত GPA কে ৬ দ্বারা গুন করে,প্রাপ্ত যোগফল দুইটাকে যোগ করলেই কাঙ্ক্ষিত নাম্বার পাওয়া যাবে।
উদাহরণ:আমি SSC তে জিপিএ 4.39 পাইছি,এখন এই GPA কে ৪ দ্বারা গুন করে পাই,৪.৩৯×৪=১৭.৫৬।আবার, আমি HSC তে GPA ৩.৫০ পাইছি,সেক্ষেত্রে হিসাবটা হবে ৩.৫০×৬=২১।
এখন প্রাপ্ত ফল দুটোকে যোগ করতে হবে, ১৭.৫৬+২১=৩৮.৫৬।
এই ৩৮.৫৬ ই হলো আমার GPAকর্তৃক প্রাপ্ত নাম্বার।তার মানে আমি বরাদ্দকৃত ৫০ এর মধ্যে ৩৮.৫৬ পাবো।
আশা করি সবাই বুঝতে পেরেছো। সবার জন্য অসংখ্য শুভকামনা।
নার্সিং ভর্তি পরীক্ষায় সফল হতে কোচিং-এর বিকল্প কি হতে পারে। দীর্ঘ সময়ের প্রস্তুতি ও সঠিক গাইডলাইন শুধুমাত্র কোচিংয়েই সম্ভব। তাই বাংলাদেশের প্রথম ও বাংলাদেশ নার্সিং ও মিডওয়াইফারি কাউন্সিলের সিলেবাস অনুযায়ী একমাত্র ভর্তি কোচিং। গার্ডিয়ান নার্সিং ভর্তি কোচিং। ঢাকা মেডিকেল, বুয়েট ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মেধাবী শিক্ষক দ্বারা সকল ক্লাস পরিচালিত হয়। তাই রেজাল্ট পরবর্তী ব্যাচে ভর্তি হয়ে তোমার প্রস্তুতি সম্পন্ন করো। প্রধান শাখাঃ ৩য় তলা, নীলক্ষেত সিটি করপোরেশন মার্কেট, নিউমার্কেট, (ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল গেট সংলগ্ন)। আসন সংখ্যা সীমিত। ভর্তির জন্যঃ 01682955664