স্টাফ রিপোর্টারঃ– পিতৃহারা মরিয়ম আক্তার নিশা বয়স (২০)। বিএসসি ইন নার্সিং কোর্সে অধ্যায়নরত। লেখাপড়া শেষে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করে মায়ের সংসারের হাল ধরার স্বপ্ন ছিল তার। এরই মধ্যে হার্টের অর্টিক/অ্যানিউরিজমে আক্রান্ত হয়। ইতোমেধ্য এই চিকিৎসাসেবায় প্রায় লাখের বেশি টাকা খরচ হয়েছে। এখন উন্নত চিকিৎসা নিতে আরও কয়েক
জানা যায়, আলতাফ ব্যাপারী ২০২১ সালে ব্রেইন সম্ভব নয়। স্ট্রোকে মারা যায়। রেখে গেছেন- স্ত্রী সুলতানা বেগমসহ মেয়ে মরিয়ম আক্তার নিশা, ও শিশু ছেলে আব্দুল আহাদকে। এরপর পর থেকে টানাপোড়েন সংসারে মরিয়ম আক্তার নিশা রংপুর নার্সিং কলেজে বিএসসি ইন নার্সিং বেসিক কোর্সে ১৩ তম ব্যাচ প্রথম বর্ষে অধ্যায়নরত। ছোট ছেলে আব্দুল আহাদ স্থানীয় একটি
বিদ্যালয়ে ষষ্ঠ শ্রেণিকে পড়ছে। বড় সন্তান নিশাকে নিয়ে অভাবের সংসারে দিনবদলের স্বপ্ন দেখছিলেন মা সুলতানা বেগম। এরই মধ্যে হার্টের অর্টিক/ অ্যানিউরিজমে আক্রান্ত হয়ে পড়ে নিশা। ইতোমধ্যে এই চিকিৎসায় লক্ষাধিক টাকা ব্যয় করে ঋণগ্রস্ত হয়ে পড়ছে পরিবারটি। বর্তমানে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের চিকিৎসক ডা. আব্দুল্লাহ-আল-মাহমুদ জানিয়েছেন নিশাকে উন্নত চিকিৎসেবার জন্য ভারতে নিতে হবে। এ জন্য অনেকটা টাকার প্রয়োজন। কিন্তু পরিবারের আর্থিক অবস্থা খুবই খারাপ। এ কারণে চিকিৎসার এত ব্যয় বহুল খরচ বহন করা কোন ভাবেই
এ তথ্য নিশ্চিত করে মাতা সুলতানা বেগম বলেন, আমার মেয়ে নিশার চিকিৎসা বাবদ লক্ষাধিক টাকা খরচ করে নিঃশ্ব হয়েছি। এখন টাকার অভাবে চিকিৎসাসেবা বন্ধ রয়েছে। দ্রুত নিশাকে ভারতে নেওয়া দরকার। তাই দেশের দয়াবান দানশীল ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠানের সহযোগিতায় বাঁচতে পারে মেয়েটি। আমার বিকাশ- নগদ-রকেট নাম্বার ০১৭৯৬৪৯৫৯৫৪।